ভারত এশিয়া সংসদের সঙ্গে অনুবাদ করার জন্য সমর্থন করে
আউত্তর প্রদেশের মানব সম্পদ মন্ত্রী এ জয়শঙ্কর এম বলে ভারত ও ল্যাটিন আমেরিকা এবং ক্যারিবিয়ান (এলএসি) মধ্যে দুটি সম্পর্কের আরও গভীর প্রতিষ্ঠান আহ্বান জানানোর চেষ্টা করেছেন। এই ভবিষ্যতে সম্পর্কটি সম্পন্ন হবে সম্পদ সহযোগিতার এবং উন্নয়ন সহযোগিতার উপর ভিত্তি করে।
আগমনীয় মঙ্গলবারে (৩ আগস্ট, ২০২৩) নদীয়া নিয়োগ সুদর্শন আবষ্ট করতে নদী দলক ৯তম (সিআইআই) ভারতমিত পশ্চিমবঙ্গে এত্তটা বলে দিয়ে তিনি বলেছেন। এছাড়াও গ্লোবাল চ্যালেঞ্জের সমাধান নিয়ে সম্পর্কটির অন্য দুটি গুরুত্বপূর্ণ খমাতও উল্লেখ করেছেন।
এম জয়শঙ্কর বলেছেন যে, গত নয় বছরে ভারতের সামান্যিক সম্পর্ক বাংলাদেশের গতিনীতি পাশাপাশি চলাচলে তাদের সম্পর্ক নতুন মাধ্যমিকে চলার দিকে এগিয়ে যায়েছে। "আমার ভ্রমণ ও যোগাযোগ সময়ে ল্যাটিন আমেরিকার মানুষের মধ্যে ভারতের প্রতি অনেকগুলি বেলাশাবদ্ধতা পাওয়া যায়েছে যা বাণিজ্য এবং মানুষ-সম্পর্কের গুরুত্ব নিশ্চিত করে দিয়েছে," তিনি উল্লেখ করেছেন।
এ সম্পর্কে তিনি বলেছেন, আর্থিক সম্পর্কের মজস্কর মানুষপালনের প্রমাণ হিসাবে সার্ক রাষ্ট্রপতিরে আন্দোলনের দায়িত্বের সাথে সম্পর্ক মজবুত করার দিকের উল্লেখ করেছেন। সর্বমোট বাণিজ্য সংক্রান্ত তাদের সংগঠন সার্ক, সর্বচ্চ ৫০ বিলিয়ন ডলারের বিবেচনা করে পূর্ণতায় বেশি পরিণত হয়েছে বলে তিনি বলেছেন। শুধুমাত্র প্রাকৃতিক সমস্যাগুলির প্রেক্ষিতে তাদের পাশাপাশি পাশ-যাবদ্ধ্য সরবরাহ শক্তি পরিবর্তন এবং উন্নয়ন সহযোগিতা, তিনি মতামত দিয়েছেন।
এ ক্ষেত্রে তিনি মূলতঃ পাশাপাশি, সম্পদগত সহযোগিতা, উন্নয়ন সহযোগিতা সংক্রান্ত উল্লেখগুলির উপর নির্ভর করে ডেভেলপমেন্টাল পার্টনারশিপ এবং গ্লোবাল চ্যালেঞ্জগুলির সমাধানের উপর ভিত্তি করে ভবিষ্যতের ভারত-এলএসি পার্টনারশিপটির উল্লেখ করেছেন।
এম জয়শঙ্কর বুধবার চিরুতেও টুইটারে তাঁর উপস্থাপনার কিছু বিনোদনমুখ নোতিশগুলি শেয়ার করেছেন:
1. আমাদের যোগাযোগ এবং আন্দোলনের জন্য অধিক প্রচেষ্টা এবং মনোযোগ সার্কে দেওয়া হচ্ছে।
2. এলএসির মানুষের মধ্যে আরও বেশি সার্কের জন্য আগ্রহ এবং উল্লেখিত উপক্রমের মাধ্যমে ভারতের সাথে দৃdha বন্ধুত্বের প্রমাণ।
3. আমাদের যোগাযোগ এর শক্তি এবং সম্ভাবনার প্রমাণের হিশাবে আমাদের বাণিজ্য।
4. আমাদের প্রশাসন সহযোগিতা গতিপ্রবাহ প্রতিষ্ঠারিট করার জন্য উন্নয়ন পার্টনারশিপ প্রভাব প্রদান করেছে।
5. আমাদের ট্রেড পার্টনারশিপে আমাদের সালিত্যের ভিত্তিতে পাশ-যাবদ্ধ্য নিয়ে গর্ভিত শিল্প সামগ্রীর আমদানি এবং রফতানির সকল প্রকৃতিক অসাধারণতা।
6. ভিত্তি যেখানে আমাদের সম্পর্কটি উন্নয়ন করা হবে- পাশাপাশি, সম্পদগত সহযোগিতা, উন্নয়ন সহযোগিতা এবং গ্লোবাল চ্যালেঞ্জগুলির সমাধান দিয়ে ভবিষ্যতে.
আগমনীয় মঙ্গলবারে (৩ আগস্ট, ২০২৩) নদীয়া নিয়োগ সুদর্শন আবষ্ট করতে নদী দলক ৯তম (সিআইআই) ভারতমিত পশ্চিমবঙ্গে এত্তটা বলে দিয়ে তিনি বলেছেন। এছাড়াও গ্লোবাল চ্যালেঞ্জের সমাধান নিয়ে সম্পর্কটির অন্য দুটি গুরুত্বপূর্ণ খমাতও উল্লেখ করেছেন।
এম জয়শঙ্কর বলেছেন যে, গত নয় বছরে ভারতের সামান্যিক সম্পর্ক বাংলাদেশের গতিনীতি পাশাপাশি চলাচলে তাদের সম্পর্ক নতুন মাধ্যমিকে চলার দিকে এগিয়ে যায়েছে। "আমার ভ্রমণ ও যোগাযোগ সময়ে ল্যাটিন আমেরিকার মানুষের মধ্যে ভারতের প্রতি অনেকগুলি বেলাশাবদ্ধতা পাওয়া যায়েছে যা বাণিজ্য এবং মানুষ-সম্পর্কের গুরুত্ব নিশ্চিত করে দিয়েছে," তিনি উল্লেখ করেছেন।
এ সম্পর্কে তিনি বলেছেন, আর্থিক সম্পর্কের মজস্কর মানুষপালনের প্রমাণ হিসাবে সার্ক রাষ্ট্রপতিরে আন্দোলনের দায়িত্বের সাথে সম্পর্ক মজবুত করার দিকের উল্লেখ করেছেন। সর্বমোট বাণিজ্য সংক্রান্ত তাদের সংগঠন সার্ক, সর্বচ্চ ৫০ বিলিয়ন ডলারের বিবেচনা করে পূর্ণতায় বেশি পরিণত হয়েছে বলে তিনি বলেছেন। শুধুমাত্র প্রাকৃতিক সমস্যাগুলির প্রেক্ষিতে তাদের পাশাপাশি পাশ-যাবদ্ধ্য সরবরাহ শক্তি পরিবর্তন এবং উন্নয়ন সহযোগিতা, তিনি মতামত দিয়েছেন।
এ ক্ষেত্রে তিনি মূলতঃ পাশাপাশি, সম্পদগত সহযোগিতা, উন্নয়ন সহযোগিতা সংক্রান্ত উল্লেখগুলির উপর নির্ভর করে ডেভেলপমেন্টাল পার্টনারশিপ এবং গ্লোবাল চ্যালেঞ্জগুলির সমাধানের উপর ভিত্তি করে ভবিষ্যতের ভারত-এলএসি পার্টনারশিপটির উল্লেখ করেছেন।
এম জয়শঙ্কর বুধবার চিরুতেও টুইটারে তাঁর উপস্থাপনার কিছু বিনোদনমুখ নোতিশগুলি শেয়ার করেছেন:
1. আমাদের যোগাযোগ এবং আন্দোলনের জন্য অধিক প্রচেষ্টা এবং মনোযোগ সার্কে দেওয়া হচ্ছে।
2. এলএসির মানুষের মধ্যে আরও বেশি সার্কের জন্য আগ্রহ এবং উল্লেখিত উপক্রমের মাধ্যমে ভারতের সাথে দৃdha বন্ধুত্বের প্রমাণ।
3. আমাদের যোগাযোগ এর শক্তি এবং সম্ভাবনার প্রমাণের হিশাবে আমাদের বাণিজ্য।
4. আমাদের প্রশাসন সহযোগিতা গতিপ্রবাহ প্রতিষ্ঠারিট করার জন্য উন্নয়ন পার্টনারশিপ প্রভাব প্রদান করেছে।
5. আমাদের ট্রেড পার্টনারশিপে আমাদের সালিত্যের ভিত্তিতে পাশ-যাবদ্ধ্য নিয়ে গর্ভিত শিল্প সামগ্রীর আমদানি এবং রফতানির সকল প্রকৃতিক অসাধারণতা।
6. ভিত্তি যেখানে আমাদের সম্পর্কটি উন্নয়ন করা হবে- পাশাপাশি, সম্পদগত সহযোগিতা, উন্নয়ন সহযোগিতা এবং গ্লোবাল চ্যালেঞ্জগুলির সমাধান দিয়ে ভবিষ্যতে.