দু দেশের সমন্বিত অর্থনৈতিক সহযোগিতা চুক্তি সম্পাদনা নিয়ে আলোচনা এখন সম্পূর্ণ গতিতে চলছে বলে জানা গিয়েছে।

বাণিজ্য ও শিল্পমন্ত্রী পীযূষ গোয়েল ২০৪৭ সালের মধ্যে ভারতের জিডিপি $৩৫ ট্রিলিয়নে পৌঁছানোর সম্ভাবনা নিয়ে আশাবাদী

এই চুক্তি শিল্প ডিজাইনের নিবন্ধন এবং সুরক্ষার পদ্ধতি সহজ করার লক্ষ্যে গুরুত্বপূর্ণ বিধান প্রবর্তন করেছে।

মোদী জার্মানির ব্যবসায়ীদের আমন্ত্রণ জানান ভারত যে সবুজ হাইড্রোজেন প্রতিবেশ তৈরি করছে, তার সুবিধা গ্রহণের জন্য।

ভারত এবং ইউএইর মধ্যে বাণিজ্য বৃদ্ধি পেয়েছে সমন্বিত অর্থনৈতিক অংশীদারিত্ব চুক্তি (সিইপিএ) কার্যকর হওয়ার পর।

জ্বালানি পরিবর্তনের ক্ষেত্রে বিশ্বনেতা হিসাবে নিজেদের প্রতিষ্ঠা করার বৃহত্তর প্রচেষ্টার অংশ মন্ত্রী প্রহ্লাদ যোশীর জার্মানি সফর।

বর্তমান প্রবণতা অনুযায়ী, ২০২৮ সালের মধ্যে ভারত ১ ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলারের রপ্তানি অর্জনের পথে রয়েছে বলে প্রত্যাশা।

উভয় পক্ষ বাণিজ্য, প্রযুক্তি ও পর্যটনের অপার সম্ভাবনা অন্বেষণে আগ্রহী বলে বৈঠক পরবর্তী ব্রিফিং এ বলা হয়েছে।

২০২২ সালের মে মাসে প্রতিষ্ঠিত ইন্দো-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অর্থনৈতিক ফ্রেমওয়ার্ক ফর প্রসপারিটি এর সদস্য দেশ সংখ্যা ১৪টি।

বৈশ্বিক অর্থনৈতিক সহযোগিতা ও বহুপাক্ষিকতার গুরুত্ব যখন সর্বাধিক, তখনই এই সফরটি অনুষ্ঠিত হচ্ছে।

জ্বালানী গবেষণা খাতে সম্পর্ক গভীর করতে চায় ভারত ও যুক্তরাষ্ট্র। মন্ত্রী পর্যায়ের বৈঠকে এ বিষয়ে বিশদ কথা হয়েছে।

সম্প্রতি সিঙ্গাপুর এবং ব্রুনেইতে গুরুত্বপূর্ণ সফর শেষ করেছেন প্রধানমন্ত্রী মোদী, যা বিনিয়োগের জন্যেও গুরুত্বপূর্ণ।

২০২৩ সালের গ্লোবাল ইনোভেশন ইনডেক্স (জিআইআই)-এর সংস্করণে ১৩২টি অর্থনীতির মধ্যে ৪০তম স্থান অর্জন করেছে ভারত

বিশ্বের অন্যতম বড় অর্থনৈতিক বাজার হিসেবে অবস্থান ধরে রেখেছে ভারত; প্রবৃদ্ধির হিসেবে চীন ও যুক্তরাষ্ট্রকেও ছাড়িয়েছে।

ভারতের পক্ষ থেকে এই বৈঠকে অংশ নেবেন অর্থ ও কর্পোরেট বিষয়ক মন্ত্রী নির্মলা সীতারামন, পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর সহ অন্যরা।

লোহা আকরিক, অ্যালুমিনিয়াম, চুনাপাথর এবং ম্যাঙ্গানিজ আকরিকের এই বৃদ্ধি অর্থনৈতিকভাবে লাভবান করবে ভারতকে।

মিত্র রাষ্ট্রগুলোতে খনিজ সম্পদ অন্বেষণের এই উচ্চাভিলাষী পরিকল্পনা বাস্তবায়িত হলে লাভবান হবে ভারতীয় অর্থনীতি।

গত ২০২৩ এর শেষ ত্রৈমাসিকে ৮.৪% বৃদ্ধির চমৎকার অনুলিপি উল্লেখ করে, বিশ্ব ব্যাংকের ভারতের অর্থনীতি সম্পর্কে মন্তব্য।

আজকের প্রকল্পগুলি, প্রধানমন্ত্রী মোদী বলেন, ভারতকে একটি সেমিকন্ডাক্টর হাব হিসেবে গড়তে গর্বিত ভূমিকা পালন করবে।

এই চুক্তিটির কারণে প্রত্যাবর্তনাত্মক বিদেশি নির্যাতন এটির উপর আগামী ১৫ বছরে মোট ১০০ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের মূল্যে প্রবেশ অধ্যাদেশ করতে পারে।

অর্থনৈতিক উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করা, এমএসএমই খাতে ১১২ মিলিয়নের অধিক কর্মস্থল প্রদান করে, যা ভারতে কৃষির পরে দ্বিতীয় বড় এবংযো কার্যকরি।

কয়েক বছরের মধ্যে তৃতীয় প্রমুখ বিশ্ব অর্থনৈতিক দ্বিপক্ষ্ট হওয়া লক্ষ্যে ভারতের প্রতিক্ষিত ভবিষ্যতের প্রতিফলিত হিসাবে কাজ করছে ইন্টারিম বাজেট

দুটি পাক্ষেই নাগরিকদের এবং উদ্যোক্তা সংস্থাদের জন্য বৃদ্ধির সুযোগ অনুসন্ধান করছে।

ডিজিটাল সেতুবন্ধন: UPI এবং RuPay সেবা প্রয়োগ করার মাধ্যমে ভারত, শ্রীলংকা এবং মরিশাসকে আর্থিক প্রয়োজনে পরস্পর সংযুক্ত করের উপর মূল ভূমিকা রয়েছে বলে মহামান্য প্রধানমন্ত্রী মোদী উক্তি করেন।

ভারতে বিশাল সুযোগের পরিসংখ্যানিক বিন্যাস, এনার্জি সেক্টরের কার্যাবলী সিইওদের বলছেন প্রধানমন্ত্রী মোদী।