গবেষণা বিজ্ঞপ্তি বলছে, বাংলাদেশ অর্থনীতিক এবং আইনসহ সরকারের নির্দেশনামূলক কাজের গুরুত্বপূর্ণ প্রভাব সম্পর্কে ছবি তোলে দেয়ায়।
গোটা ৬ বছরে ভারত সে কাজটি অর্জন করেছে যা পাঁচ দশক নিত্যের সময় নিতিমাত্রা থাকতো, বিশ্ব ব্যাংক দ্বারা তৈরি জিটি ২০ গ্লোবাল পার্টনারশিপ ফর ফিনানশিয়াল ইনক্লুশন প্রশংসা করে।
সেন্ট্রাল সরকারের অধীনে গত দশকে ডিজিটাল পাবলিক ইনফ্রাস্ট্রাকচার (ডিপিআই) এর সুপরিবর্তি পরিণতিকে বর্ণনা করে অবদানগ্রহণযোগ্য চলমান ব্যবস্থাপনা ও নিয়মগুলির গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা।
এখানে গঠন হওয়া জিটি ২০ পলিসি সুপারিশেই মূল বিন্দুগুলি- আর্থিক সংযোগ ও উন্নয়নে ফিনানশিয়াল ইনক্লুশনের জন্য।
ফিনানশিয়াল ইনক্লুশন-
১. জনধন-আধার-মোবাইল বা জ্যাম ট্রিনিটি এর মাধ্যমে সরকারের পরিচালিত ব্যাংক গ্রহণ সংখ্যা শতকরা ২৫ থেকে শতকরা ৮০ এ পৌঁছানো হয়েছে। এই সময়ের মধ্যে ৪৭ বছরের সময় ছাড়িয়ে উন্নীত ও জীবানমুক্ত করা হয়েছে যার কারণবিশেষ হলো ডিপিআই।
২. প্রকৃতপক্ষে এই দশকে ডিপিআইর ব্যবহারের জন্য আবশ্যাক অন্যান্য পরিবেশ উপাদান এবং নীতিগুলি সম্পূর্ণ গুরুত্বপূর্ণ ছিল। এদের মধ্যে সর্বাধিক গুরুত্বপূর্ণ ব্যাখ্যা করে ডকুমেন্ট বলছে, "ডিপিআই এর ভূমিকা ছাড়া অন্য কোন সংগঠনিক চতুষ্পদেওয়ালা হল না। এটির প্রয়োগের জন্য নীতি এবং সরকারের শাস্ত্রী নির্দেশনা উন্নয়ন সম্ভব হয়েছে এবং এই ব্যাখ্যা করা হয়েছে এটির উপলব্ধি নিয়ে গঠিত বিধায়ক এবং নগর নীতি। এটি ছিল একটি সমর্থন সম্পন্ন আইনগত এবং প্রভাষক তাঁত্ত্বিক বিন্যাস সৃষ্টিরও। এর সাথে আধার অভিসংখ্যান পরীক্ষা করার জন্য সরকারের রাষ্ট্রীয় নীতি এবং অ্যাডহার অন্তর্গত অভিজ্ঞতা বাড়ানো হয়েছে।"
৩. এর উৎপত্তি হওয়ার পর প্রধানমন্ত্রী জনধন যোজনা (পিএমজিডিও) ব্যাংক হিসাবগুলির সংখ্যা মার্চ ২০১৫ সালের মধ্যে ১৪৭.২ মিলিযন হলেও, জুন ২০২২ সালের জুন মাসে এটি ৪৬২ মিলিযন হয়েছে; এর মধ্যে ৫৬ শতাংশ মহিলা হিসেবে মালিক।
৪. প্রধানমন্ত্রী জনধন প্লাস প্রোগ্রামটি ন্যায্য আয়ের অধিকাংশ হার নামন্ত্রণ করে নিয়মিত মহিলা গ্রাহকের সংখ্যা বিস্তৃত করা হয়েছে (২০২৩ এপ্রিল সময়ে) এবং শুধু পাঁচ মাসের মধ্যেই তাদের গড় শিল্পের মাল্যানুহগণ ৫০ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে।
৫. মনে করা হচ্ছে যে, ১০ মিলিযন অর্থনৈতিকভাবে সমর্থনযোগ্য নিয়োগ নিয়ে লাভজনক সাধারন ব্যাংক বাংলাদেশে পাবে প্রাকৃতিক অবস্থায়, ২৫,০০০ কোটি টাকা ($৩.১ বিলিয়ন) আটানর মাধ্যমে নিজস্ব খাতার দোকানের বিভিন্ন পাবলিক ক্ষেত্র ব্যাংক আকর্ষিত করতে পারে।
সরকার থেকে ব্যক্তি (জিটুপি) পেমেন্ট-
১. গত দশকে বাংলাদেশ পাওয়ার বিশ্বের একটি অগ্রগতির সাথে সবচেয়ে বড় ডিজিটাল জিটুপি বৈঠক বেঁধেছে।
২. এই পদ্ধতিতে শীর্ষগণ সরকারী মন্ত্রভূক্ত ৫৩ ক --ম্যানিস্ট্রিগুলির তুরণোনো টাকা প্রাপ্তদের টাকা পদ্ধতি সমর্থন করে থাকেন।
৩. ২০২২ সালের মার্চ পর্যন্ত এর ফলে এটি মোট $৩৩ বিলিয়ন ব্রোনো সমমানের সর্বমোট সাঞ্চায়েত সৃষ্টি করেছে, যেটি এখন সর্বাধিক ১.১৪ শতাংশ এর জিডিপির সমান।
ইউনাইটেড পেমেন্ট ইন্টারফেস (ইউপি)--
১. কেবল মাত্র মে ২০২৩ সালে সোন ৯ টি বিলিয়ন লেনদেনের মাধ্যমে ১৪.৮৯ ট্রিলিয়ন টাকার মানের লেনদেন ঘটেছে।
২. ২০২২-২৩ অর্থবছরে
সেন্ট্রাল সরকারের অধীনে গত দশকে ডিজিটাল পাবলিক ইনফ্রাস্ট্রাকচার (ডিপিআই) এর সুপরিবর্তি পরিণতিকে বর্ণনা করে অবদানগ্রহণযোগ্য চলমান ব্যবস্থাপনা ও নিয়মগুলির গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা।
এখানে গঠন হওয়া জিটি ২০ পলিসি সুপারিশেই মূল বিন্দুগুলি- আর্থিক সংযোগ ও উন্নয়নে ফিনানশিয়াল ইনক্লুশনের জন্য।
ফিনানশিয়াল ইনক্লুশন-
১. জনধন-আধার-মোবাইল বা জ্যাম ট্রিনিটি এর মাধ্যমে সরকারের পরিচালিত ব্যাংক গ্রহণ সংখ্যা শতকরা ২৫ থেকে শতকরা ৮০ এ পৌঁছানো হয়েছে। এই সময়ের মধ্যে ৪৭ বছরের সময় ছাড়িয়ে উন্নীত ও জীবানমুক্ত করা হয়েছে যার কারণবিশেষ হলো ডিপিআই।
২. প্রকৃতপক্ষে এই দশকে ডিপিআইর ব্যবহারের জন্য আবশ্যাক অন্যান্য পরিবেশ উপাদান এবং নীতিগুলি সম্পূর্ণ গুরুত্বপূর্ণ ছিল। এদের মধ্যে সর্বাধিক গুরুত্বপূর্ণ ব্যাখ্যা করে ডকুমেন্ট বলছে, "ডিপিআই এর ভূমিকা ছাড়া অন্য কোন সংগঠনিক চতুষ্পদেওয়ালা হল না। এটির প্রয়োগের জন্য নীতি এবং সরকারের শাস্ত্রী নির্দেশনা উন্নয়ন সম্ভব হয়েছে এবং এই ব্যাখ্যা করা হয়েছে এটির উপলব্ধি নিয়ে গঠিত বিধায়ক এবং নগর নীতি। এটি ছিল একটি সমর্থন সম্পন্ন আইনগত এবং প্রভাষক তাঁত্ত্বিক বিন্যাস সৃষ্টিরও। এর সাথে আধার অভিসংখ্যান পরীক্ষা করার জন্য সরকারের রাষ্ট্রীয় নীতি এবং অ্যাডহার অন্তর্গত অভিজ্ঞতা বাড়ানো হয়েছে।"
৩. এর উৎপত্তি হওয়ার পর প্রধানমন্ত্রী জনধন যোজনা (পিএমজিডিও) ব্যাংক হিসাবগুলির সংখ্যা মার্চ ২০১৫ সালের মধ্যে ১৪৭.২ মিলিযন হলেও, জুন ২০২২ সালের জুন মাসে এটি ৪৬২ মিলিযন হয়েছে; এর মধ্যে ৫৬ শতাংশ মহিলা হিসেবে মালিক।
৪. প্রধানমন্ত্রী জনধন প্লাস প্রোগ্রামটি ন্যায্য আয়ের অধিকাংশ হার নামন্ত্রণ করে নিয়মিত মহিলা গ্রাহকের সংখ্যা বিস্তৃত করা হয়েছে (২০২৩ এপ্রিল সময়ে) এবং শুধু পাঁচ মাসের মধ্যেই তাদের গড় শিল্পের মাল্যানুহগণ ৫০ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে।
৫. মনে করা হচ্ছে যে, ১০ মিলিযন অর্থনৈতিকভাবে সমর্থনযোগ্য নিয়োগ নিয়ে লাভজনক সাধারন ব্যাংক বাংলাদেশে পাবে প্রাকৃতিক অবস্থায়, ২৫,০০০ কোটি টাকা ($৩.১ বিলিয়ন) আটানর মাধ্যমে নিজস্ব খাতার দোকানের বিভিন্ন পাবলিক ক্ষেত্র ব্যাংক আকর্ষিত করতে পারে।
সরকার থেকে ব্যক্তি (জিটুপি) পেমেন্ট-
১. গত দশকে বাংলাদেশ পাওয়ার বিশ্বের একটি অগ্রগতির সাথে সবচেয়ে বড় ডিজিটাল জিটুপি বৈঠক বেঁধেছে।
২. এই পদ্ধতিতে শীর্ষগণ সরকারী মন্ত্রভূক্ত ৫৩ ক --ম্যানিস্ট্রিগুলির তুরণোনো টাকা প্রাপ্তদের টাকা পদ্ধতি সমর্থন করে থাকেন।
৩. ২০২২ সালের মার্চ পর্যন্ত এর ফলে এটি মোট $৩৩ বিলিয়ন ব্রোনো সমমানের সর্বমোট সাঞ্চায়েত সৃষ্টি করেছে, যেটি এখন সর্বাধিক ১.১৪ শতাংশ এর জিডিপির সমান।
ইউনাইটেড পেমেন্ট ইন্টারফেস (ইউপি)--
১. কেবল মাত্র মে ২০২৩ সালে সোন ৯ টি বিলিয়ন লেনদেনের মাধ্যমে ১৪.৮৯ ট্রিলিয়ন টাকার মানের লেনদেন ঘটেছে।
২. ২০২২-২৩ অর্থবছরে