বাংলাদেশের বিদেশমন্ত্রী ডাঃ হাসান মাহমুদ তিন দিনের জন্য ভারতে আগমন করেছেন।
বাংলাদেশের বিদেশ মন্ত্রী ড। হাসান মাহমুদ ভারতে তিন দিনের প্রথম দৌরে পৌঁছেছেন। তাঁর আগমনের পর রবিবার তিনিই বাংলাদেশের প্রথম দূতাবাসী হিসেবে যাত্রা শুরু করার পর বাংলাদেশ এখন ভারতে প্রথমিক দ্বারকরণ করেছেন। তিনি বিপ্লবী এবং জনকেন্দ্রিক সহযোগিতা মজবুত করার পথে এগিয়ে যেতে প্রধানমন্ত্রী জয়শঙ্কর এবং সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী জায়সঙ্কর সঙ্গে আলাপ চালিয়েছেন। তাঁরা এছাড়াও আঞ্চলিক এবং আন্তর্জাতিক কথা আলাপ করেছেন। বাংলাদেশের প্রত্যন্ত মন্ত্রী ড. হাসান মাহমুদ ভারত থেকে ফেব্রুয়ারি ৭ তারিখ থেকে ৯ তারিখ পর্যন্ত তাঁর বিশ্ববিদ্যালয় যাত্রার প্রথম পরিদর্শন করেছেন এবং এই বছরে জানুয়ারি মাসে বাংলাদেশের নতুন বিদেশ মন্ত্রী হিসেবে কাজ শুরু করার পরে যেখানে তিনি ক্ষমতা দেওয়ার পরিপ্রেক্ষিতে বাংলাদেশের অন্যদের যুক্তি করে যেতে প্রশংসা করা হয়।
বায়ুসংযোগ, অর্থনীতি ও উন্নয়ন সহ বৃহত্তরভাবে দ্বিপক্ষীয় সম্পর্কের সমগ্র ক্ষেত্রে অগ্রগতি পর্যবেক্ষণ করলেন বিদেশ মন্ত্রী ড. হাসান মাহমুদ এবং সামরিক ও নিরাপত্তাসংক্রান্ত সহযোগিতা, বিদ্যুৎ, প্রাণী সম্পদ ও মানুষ আদান-প্রদানের সম্পর্কে কথা বলেছেন বাংলাদেশের প্রত্যন্ত মন্ত্রী এস জয়শঙ্করের সঙ্গে।
এছাড়াও বাংলাদেশ ও ভারতের জাতীয় উন্নয়ন লক্ষ্যগুলির সাথে মিলে চলে আসার পথ বিবেচনা করেছেন বাংলাদেশ এবং ভারতের দ্বিপক্ষীয় সহযোগিতার ক্ষেত্রে, মন্ত্রীদের অগ্রগতি পর্যবেক্ষণ করেছেন ভারতীয় প্রতিষ্ঠান বলে এই সম্পর্কটি মধ্যবর্তী মন্ত্রণালয়-র উপস্থিতিতে জারি করেছে বলে বলা যায়।
তাঁরা আঞ্চলিক এবং বহুপিক্ষীয় সম্মতির সংযোগে সাব-আঞ্চলিক সম্পর্ক উন্নত করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধতা প্রকাশ করেছেন এখানে সংক্রান্ত জার্মিন এবং এশিয়া বীসেনস সংগঠন, ভারত, অসংযুক্ত চলমান প্রতিষ্ঠানের সংক্রান্ত পরিক্ষা আছে বিষয় বলে মন্ত্রনালয় প্রতিষ্ঠান উপস্থাতি করেছে।
পূর্বে, বিদেশ মন্ত্রী মাহমুদ মহাত্মা গান্ধীকে শ্রদ্ধা জাণানোর জন্য রায়ঘাট ভিজিট করেছেন। তিনি জাতিসরকারী ন্যাশনাল সিকিউরিটি অ্যাডভাইজার অয়োজক অজিত দোভালের সঙ্গে একটি সভা চালানো হয়।
বিদেশ মন্ত্রী মাহমুদের ভর্তিবো ভ্রমণের সময়ে, ভারতের রাষ্ট্রপতি ও পটুয়াখালীর মাল্যাবন্ধ ও প্রযুক্তি মন্ত্রী পিয়ুষ গোয়ালের সঙ্গে দেওয়া বক্তব্য করা হবে। তিনি ৯ ফেব্রুয়ারি তারিখে কলকাতায় ভ্রমণ করে যাবেন এবং তাঁর দৌরের শেষ।
বাংলাদেশের বিদেশ মন্ত্রীর ভারত পর্যটনমূলক উল্লেখযোগ্য সংঘর্ষের অংশ হিসাবে বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যবর্তী সন্তানদের আগামণকালীন অন্যতম সম্বাদ পর্বটি, বিদেশের পক্ষ থেকে স্বাগত করা হয়েছে। এই দৌরে ঘটনায় এই প্রসংগটি সুস্থিতিশীলভাবে সুষ্ঠু হয়েছে এবং ইতিমধ্যেই দুটি দেশের মধ্যে প্রচলিত ঐতিহাসিক, দীর্ঘদিনের বন্ধুত্ব এবং সহযোগিতা যোগাে হয়েছে।
বায়ুসংযোগ, অর্থনীতি ও উন্নয়ন সহ বৃহত্তরভাবে দ্বিপক্ষীয় সম্পর্কের সমগ্র ক্ষেত্রে অগ্রগতি পর্যবেক্ষণ করলেন বিদেশ মন্ত্রী ড. হাসান মাহমুদ এবং সামরিক ও নিরাপত্তাসংক্রান্ত সহযোগিতা, বিদ্যুৎ, প্রাণী সম্পদ ও মানুষ আদান-প্রদানের সম্পর্কে কথা বলেছেন বাংলাদেশের প্রত্যন্ত মন্ত্রী এস জয়শঙ্করের সঙ্গে।
এছাড়াও বাংলাদেশ ও ভারতের জাতীয় উন্নয়ন লক্ষ্যগুলির সাথে মিলে চলে আসার পথ বিবেচনা করেছেন বাংলাদেশ এবং ভারতের দ্বিপক্ষীয় সহযোগিতার ক্ষেত্রে, মন্ত্রীদের অগ্রগতি পর্যবেক্ষণ করেছেন ভারতীয় প্রতিষ্ঠান বলে এই সম্পর্কটি মধ্যবর্তী মন্ত্রণালয়-র উপস্থিতিতে জারি করেছে বলে বলা যায়।
তাঁরা আঞ্চলিক এবং বহুপিক্ষীয় সম্মতির সংযোগে সাব-আঞ্চলিক সম্পর্ক উন্নত করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধতা প্রকাশ করেছেন এখানে সংক্রান্ত জার্মিন এবং এশিয়া বীসেনস সংগঠন, ভারত, অসংযুক্ত চলমান প্রতিষ্ঠানের সংক্রান্ত পরিক্ষা আছে বিষয় বলে মন্ত্রনালয় প্রতিষ্ঠান উপস্থাতি করেছে।
পূর্বে, বিদেশ মন্ত্রী মাহমুদ মহাত্মা গান্ধীকে শ্রদ্ধা জাণানোর জন্য রায়ঘাট ভিজিট করেছেন। তিনি জাতিসরকারী ন্যাশনাল সিকিউরিটি অ্যাডভাইজার অয়োজক অজিত দোভালের সঙ্গে একটি সভা চালানো হয়।
বিদেশ মন্ত্রী মাহমুদের ভর্তিবো ভ্রমণের সময়ে, ভারতের রাষ্ট্রপতি ও পটুয়াখালীর মাল্যাবন্ধ ও প্রযুক্তি মন্ত্রী পিয়ুষ গোয়ালের সঙ্গে দেওয়া বক্তব্য করা হবে। তিনি ৯ ফেব্রুয়ারি তারিখে কলকাতায় ভ্রমণ করে যাবেন এবং তাঁর দৌরের শেষ।
বাংলাদেশের বিদেশ মন্ত্রীর ভারত পর্যটনমূলক উল্লেখযোগ্য সংঘর্ষের অংশ হিসাবে বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যবর্তী সন্তানদের আগামণকালীন অন্যতম সম্বাদ পর্বটি, বিদেশের পক্ষ থেকে স্বাগত করা হয়েছে। এই দৌরে ঘটনায় এই প্রসংগটি সুস্থিতিশীলভাবে সুষ্ঠু হয়েছে এবং ইতিমধ্যেই দুটি দেশের মধ্যে প্রচলিত ঐতিহাসিক, দীর্ঘদিনের বন্ধুত্ব এবং সহযোগিতা যোগাে হয়েছে।